পরিস্কার পরিচ্ছন্ন চাষবাস করতে হবে মানে গাছের নীচের লতা,পাতা, ঘাস সব
সরিয়ে দিতে হবে। পরে লাঙ্গল দিয়ে চাষ করে দিতে হবে, এতে পোঁকার শুককীট,
পিউপা, পূর্নাঙ্গ সব বেরিয়ে আসবে আর নষ্ট হবে। অ্যাজাডাইরেক্টিন ১% @১মিলি
/লিটার জলে দিয়ে ফুট স্প্রেয়ার দিয়ে স্প্রে করতে হবে। এই পোঁকার
আক্রমনের জন্যই রোগাক্রান্ত হয়। কারন পূর্নাঙ্গ পোকা যখন একটা একটা করে
ডিম পারে, সেই সময় কিছু রস বেরিয়ে আসে, ছত্রাক দ্বারা আক্রান্ত হয় আর
পচন ধরে। তাই মাঝে মধ্যে নিম ঘটিত কীটনাশক স্প্রে করতে হবে। কারন পেয়ারা
কাচা, পাঁকা দু-ভাবেই খাওয়া যায়,তাই রাসায়নিক কৃষি বিষ না দেওয়াই ভালো। পেয়ারার ডিপ্লোডিয়া জনিত ফল পচা রোগ হলে দু একটি আক্রান্ত হলেই কার্বেন্ডাজিম গ্রুপের ছত্রাক নাশক যেমন: গোল্ডাজিম
বা ব্যাভিস্টিন বা নোইন ১০ লি. পানিতে ১০গ্রাম মিশিয়ে ১৫ দিন পরপর ২ বার
স্প্রে করা। স্প্রে করার এক মাসের মধ্যে ফল খাওয়া যাবেনা।
উত্তর সমূহ
পরিস্কার পরিচ্ছন্ন চাষবাস করতে হবে মানে গাছের নীচের লতা,পাতা, ঘাস সব সরিয়ে দিতে হবে। পরে লাঙ্গল দিয়ে চাষ করে দিতে হবে, এতে পোঁকার শুককীট, পিউপা, পূর্নাঙ্গ সব বেরিয়ে আসবে আর নষ্ট হবে। অ্যাজাডাইরেক্টিন ১% @১মিলি /লিটার জলে দিয়ে ফুট স্প্রেয়ার দিয়ে স্প্রে করতে হবে। এই পোঁকার আক্রমনের জন্যই রোগাক্রান্ত হয়। কারন পূর্নাঙ্গ পোকা যখন একটা একটা করে ডিম পারে, সেই সময় কিছু রস বেরিয়ে আসে, ছত্রাক দ্বারা আক্রান্ত হয় আর পচন ধরে। তাই মাঝে মধ্যে নিম ঘটিত কীটনাশক স্প্রে করতে হবে। কারন পেয়ারা কাচা, পাঁকা দু-ভাবেই খাওয়া যায়,তাই রাসায়নিক কৃষি বিষ না দেওয়াই ভালো। পেয়ারার ডিপ্লোডিয়া জনিত ফল পচা রোগ হলে দু একটি আক্রান্ত হলেই কার্বেন্ডাজিম গ্রুপের ছত্রাক নাশক যেমন: গোল্ডাজিম বা ব্যাভিস্টিন বা নোইন ১০ লি. পানিতে ১০গ্রাম মিশিয়ে ১৫ দিন পরপর ২ বার স্প্রে করা। স্প্রে করার এক মাসের মধ্যে ফল খাওয়া যাবেনা।