‘বায়োচার’ নামক এক ধরনের অর্গানিক মেটার (জৈব পদার্থ) মাটিতে প্রয়োগে
ফসলে আর্সেনিকসহ ভারী ধাতুর দূষণ কমবে শতকরা ৫০ থেকে ৬০ ভাগ। এটি জমির
উর্বরতাও বাড়িয়ে দেয়। এই জৈব সার মাটিতে ১০০ বছর পর্যন্ত কার্যকরী ভূমিকা
রাখতে সক্ষম। পরিবেশবান্ধব এ জৈব পদার্থ মাটিতে প্রয়োগ করে সফল হয়েছেন
বিজ্ঞানীরা। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের মৃত্তিকা
বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. জি কে এম মোস্তাফিজুর রহমান এবং তার দলের
গবেষণায় এমন তথ্য উঠে এসেছে। গবেষকরা বলছেন, শিল্পবর্জ্য
দূষিত মাটিতে ‘বায়োচার’ প্রয়োগের ফলে শস্যে ভারী ধাতুর দূষণ অর্ধেকের বেশি
হ্রাসের পাশাপাশি মাটির কার্বনের পরিমাণ অভূতপূর্বভাবে বৃদ্ধি পায়। ফলে
বৃদ্ধি পায় জমির উর্বরতা। গবেষক দল ফরিদপুর সদর উপজেলার আর্সেনিকযুক্ত
মাটিতে গবেষণা চালান। কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের বিজ্ঞানী নাছির উদ্দিন
মাহমুদ বলেন, ‘বায়োচার’ প্রয়োগে ওই অঞ্চলের মসুর ডালে আর্সেনিকের মাত্রা
প্রশমিত হয়েছে।
উত্তর সমূহ
‘বায়োচার’ নামক এক ধরনের অর্গানিক মেটার (জৈব পদার্থ) মাটিতে প্রয়োগে ফসলে আর্সেনিকসহ ভারী ধাতুর দূষণ কমবে শতকরা ৫০ থেকে ৬০ ভাগ। এটি জমির উর্বরতাও বাড়িয়ে দেয়। এই জৈব সার মাটিতে ১০০ বছর পর্যন্ত কার্যকরী ভূমিকা রাখতে সক্ষম। পরিবেশবান্ধব এ জৈব পদার্থ মাটিতে প্রয়োগ করে সফল হয়েছেন বিজ্ঞানীরা। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের মৃত্তিকা বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. জি কে এম মোস্তাফিজুর রহমান এবং তার দলের গবেষণায় এমন তথ্য উঠে এসেছে। গবেষকরা বলছেন, শিল্পবর্জ্য দূষিত মাটিতে ‘বায়োচার’ প্রয়োগের ফলে শস্যে ভারী ধাতুর দূষণ অর্ধেকের বেশি হ্রাসের পাশাপাশি মাটির কার্বনের পরিমাণ অভূতপূর্বভাবে বৃদ্ধি পায়। ফলে বৃদ্ধি পায় জমির উর্বরতা। গবেষক দল ফরিদপুর সদর উপজেলার আর্সেনিকযুক্ত মাটিতে গবেষণা চালান। কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের বিজ্ঞানী নাছির উদ্দিন মাহমুদ বলেন, ‘বায়োচার’ প্রয়োগে ওই অঞ্চলের মসুর ডালে আর্সেনিকের মাত্রা প্রশমিত হয়েছে।